• সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ০৪:২৮ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
চুয়াডাঙ্গা হারাল এক সাহসী সন্তান, জাতি হারাল এক অকুতোভয় বীর মুক্তিযোদ্ধা কুমিল্লায় ভুল চিকিৎসায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ অবৈধ পাথর-বালু উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা—সিলেটে উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ও মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান চৌদ্দগ্রাম প্রেস ক্লাবের ৩৯ বছরে পদার্পণে আনন্দ ভ্রমণ ও প্রশিক্ষণ কর্মশালা চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলাইমান হক জোয়ার্দার ছেলুন-এর মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার শোক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন ভালুকা উপজেলা হবিরবাড়ী বাড়ি গ্রামে সাংবাদিক শেখ রায়হান চৌধুরী কে গালাগালি করার ঘটনায় বিশ্বের আলো টিভির পক্ষ থেকে তীব্র প্রতিবাদ আজকে আমি এখানে বিদ্যুৎ মন্ত্রনালয়ের সচিব নয়, বরং পাশের গ্রামের এক সাধারণ দরিদ্র পরিবারের সন্তান – ডঃ মোহাম্মদ আমজাদ হোসেন আরএমপি ডিবির অভিযানে চোরাই অটোরিকশাসহ এক আসামি গ্রেপ্তার রাষ্ট্রীয় সম্মান ছাড়াই দাফন হলো বীর মুক্তিযোদ্ধার লাশ

চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর ধোপাখালী গ্রামের একজন গর্বিত সন্তান ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ আবদুল মাবুদ

Reporter Name / ৬৯ Time View
Update : সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর ধোপাখালী গ্রামের একজন গর্বিত সন্তান ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ আবদুল মাবুদ।চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধিঃবায়েজিদ জোয়ার্দার তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন কর্মকর্তা হিসেবে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে সিয়েরা লিওনে নিযুক্ত ছিলেন। ২০০৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর, তিনি ছুটিতে দেশে ফেরার পথে বেনিনের কোটোনু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের পরপরই একটি বিমান দু*র্ঘটনায় নিহত হন। ২০০৩ সালে কিঘটেছিল সেদিন মর্মান্তিক দুর্ঘটনা।ইউনিয়ন দে ট্রান্সপোর্ট আফ্রিকান (UTA) পরিচালিত বোয়িং ৭২৭ বিমানটি বেনিনের কোটোনু বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের সময় রানওয়ের শেষে একটি ভবনে ধাক্কা খেয়ে আটলান্টিক মহাসাগরে ক্রাশ ল্যান্ডিং করে।বিমানটিতে ১৬১ জন যাত্রী ও ক্রু সদস্য ছিলেন,যার মধ্যে ১৫ জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী ছিলেন। দুর্ভাগ্যবশত, এই দু*র্ঘট*নায় ১৩১ জন নি*হ*ত হয়,এবং এটি বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর ইতিহাসে একক দুর্ঘটনায় সর্বোচ্চ প্রাণ*হানির ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হয়। ক্যাপ্টেন মাবুদের অবদান ও স্মরণক্যাপ্টেন মাবুদ সহ অন্যান্য শহীদ শান্তিরক্ষীদের মরদেহ ২০০৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর ঢাকায় আনা হয়। সেদিন জাতীয় শোক দিবস ঘোষণা করা হয় এবং তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া বিমানবন্দরে তাদের মরদেহ গ্রহণ করেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে তাদেরকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। শেষ শ্রদ্ধাক্যাপ্টেন মাবুদ কে হেলিকপ্টার যোগে জীবননগর ইসলাম হেলিপ্যাডে আনা হয়,এবং সাময়িক বহরে নিজগ্রাম ধোপাখালীতে তার বাড়ির পাশেই স*মা*হিত এবং অন্যান্য শহী*দদের মরদেহ বনানী সামরিক ক*ব*রস্থানে পূর্ণ সামরিক মর্যাদায় দাফন করা হয়।তাদের এই আত্মত্যাগ জাতির জন্য গর্বের বিষয় এবং আন্তর্জাতিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের অবদানকে স্মরণীয় করে রাখে। জীবননগর ধোপাখালীর গ্রামে পিতার কবরের পাশেই জাতীয় বীর ক্যাপ্টেন মাবুদ চির ঘুমে।কিন্ত দুর্ভাগ্য আমাদের এই ২২ বছরে আমরা তাকে ভুলে গেছি,তার গৌরবময় জীবনের শান্তুি প্রতিষ্ঠায় আত্মত্যাগ একটু শ্রদ্ধার সাথে স্বরণ করি না বিশেষ দিবসেও।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category